ইলেকট্রিসিটি বা বিদ্যুৎ হচ্ছে এক প্রকার শক্তি, যা আমরা চোখে দেখতে পাই না কিন্তু এর প্রভাব অনুভব করতে পারি।পরিবাহির মধ্যে ইলেকট্রনের প্রবাহকে ইলেকট্রিসিটি বা বিদ্যুৎ বলে।
ইলেকট্রিসিটি বা বিদুৎ দুই প্রকার। যথা-
(১) স্থির বিদ্যুৎ
(২) চল বিদ্যুৎ
(১) স্থির বিদ্যুৎ : যে বিদ্যুৎ উৎপত্তি স্থানে অবস্থান করে কোন স্থান পরিবর্তন করে না তাকে স্থির বিদ্যুৎ বলে। যেমন - দুইটি বস্তুর মধ্যে ঘর্ষণের ফলে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়, তাই স্থির বিদ্যুৎ।
(২) চল বিদ্যুৎ :যে বিদ্যুৎ এক স্থান হতে অন্য স্থানে প্রবাহিত হয় তাকে চল বিদ্যুৎ বলে। চল বিদ্যুৎ আবার দুই প্রকার।
যথা : (ক) এসি
(খ) ডিসি
(ক) এসি : যে কারেন্ট প্রবাহিত হওয়ার সময় নিদিষ্ট নিয়ম মতো দিক পরির্বতন করে এবং যার মান প্রতি মুহূত্তে পরিবর্তনশীল থাকে তাকে অল্টারনেটিং বা এসি কারেন্ট বলে।
(খ) ডিসি : যে কারেন্ট সব সময় একই দিকে প্রবাহিত হয় এবং যার মান নিদিষ্ট থাকে
তাকে ডাইরেক্ট বা ডিসি কারেন্ট বলে।
ইলেকট্রিসিটি বা বিদুৎ দুই প্রকার। যথা-
(১) স্থির বিদ্যুৎ
(২) চল বিদ্যুৎ
(১) স্থির বিদ্যুৎ : যে বিদ্যুৎ উৎপত্তি স্থানে অবস্থান করে কোন স্থান পরিবর্তন করে না তাকে স্থির বিদ্যুৎ বলে। যেমন - দুইটি বস্তুর মধ্যে ঘর্ষণের ফলে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়, তাই স্থির বিদ্যুৎ।
(২) চল বিদ্যুৎ :যে বিদ্যুৎ এক স্থান হতে অন্য স্থানে প্রবাহিত হয় তাকে চল বিদ্যুৎ বলে। চল বিদ্যুৎ আবার দুই প্রকার।
যথা : (ক) এসি
(খ) ডিসি
(ক) এসি : যে কারেন্ট প্রবাহিত হওয়ার সময় নিদিষ্ট নিয়ম মতো দিক পরির্বতন করে এবং যার মান প্রতি মুহূত্তে পরিবর্তনশীল থাকে তাকে অল্টারনেটিং বা এসি কারেন্ট বলে।
(খ) ডিসি : যে কারেন্ট সব সময় একই দিকে প্রবাহিত হয় এবং যার মান নিদিষ্ট থাকে
তাকে ডাইরেক্ট বা ডিসি কারেন্ট বলে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন